| |
               

মূল পাতা সারাদেশ জেলা বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে আ’লীগের মাথাব্যথার কোনো কারণ নেই : হানিফ 


ফাইল ছবি : সংগৃহীত

বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে আ’লীগের মাথাব্যথার কোনো কারণ নেই : হানিফ 


রহমত নিউজ ডেস্ক     18 July, 2023     02:53 PM    


আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে আওয়ামী লীগের মাথাব্যথা নেই। কখনো মাথাব্যথা ছিল না। এটা নিয়ে মাথাব্যথার কোনো কারণ নেই। কারণ বিএনপি-জামায়াত বিচ্ছিন্ন দল। যে দলের একজন শীর্ষ নেতা দুর্নীতির দায়ে কারাগারে, আরেকজন শীর্ষ নেতা দুর্নীতি, অনিয়ম, নাশকতাসহ নানান সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের দায়ে দণ্ডিত হয়ে বিদেশে পলাতক। সেই দল দিয়ে সরকারের ভাবনার কোনো কারণ থাকতে পারে না। 

মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) সকালে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন । এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতাসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ও জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

হানিফ এমপি আরও বলেন, বিএনপির নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ও ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সরকার সজাগ আছে। সরকার দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য, দেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে সবসময় সচেতন। এই পরিবেশ যাতে বিঘ্নিত করতে না পারে, সাংবিধানিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে সে ব্যাপারে সরকার সচেতন আছে। বিএনপির নাশকতা ও ষড়যন্ত্র মেনে নেয়া হবে না। বিএনপি লবিস্ট নিয়োগ করে সরকারের বিরুদ্ধে নানাভাবে মিথ্যাচার করে। এতে মাঝেমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি ঘোষণা করে। এ নিয়ে সরকার উদ্বিগ্ন নয়। যা বিএনপির জন্য উদ্বিগ্নতার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ আন্দোলনের নামে তারা অতীতে সন্ত্রাস সহিংসতা করেছে, পেট্রোল ঢেলে গাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে, সরকারের বিভিন্ন সম্পত্তি ধ্বংস করেছে, প্রায় সাড়ে ৩শ মানুষকে হত্যা করেছে।  এসব নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করলে বিএনপি ভিসা নীতির আওতায় পড়ে যাবে। 

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সম্পর্কে হানিফ বলেন, বিএনপির ফখরুল সাহেবরা প্রত্যেকদিন সরকারের বিরুদ্ধে নানাভাবে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে, সেগুলো গণমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে। এই সরকারের আমলে অনেকগুলো টেলিভিশন ও পত্রিকার লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতা আছে। গণমাধ্যম স্বাধীন না হলে কি বিএনপির মিথ্যাচার প্রচার হতো? যতটুকু শুনেছি, ঢাকা-১৭ আসনের উপ নির্বাচনে ভোট শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। ভোটের পারসেন্টটেন্স খুবই কম ছিল। কারণ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর দুইমাস বাকি আছে। এজন্য ভোটারদের মধ্যে তেমন আগ্রহ নেই। গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকার মানুষ ভোটদানে খুব বেশি আগ্রহী থাকে না। তাছাড়া দুই মাসের জন্য ভোটদানে আগ্রহী থাকার কথাও না।


এই এলাকার অন্যান্য সংবাদ দেখতে ক্লিক করুন: খুলনা কুষ্টিয়া কুষ্টিয়া সদর